-->

Halaman

    Social Items

Search and Buy other Templates on AEXDROID
রাইড শেয়ারিং অ্যাপের ব্যবহার বেড়েছে। পাশাপাশি এ সেবা নিতে গিয়ে বিরূপ অভিজ্ঞতার সংখ্যাও কম নয়।
মাহিনূর ইসলাম এ রকমই একটি সেবা নিতে গিয়ে চালকের কাছ থেকে দুর্ব্যবহারের শিকার হয়েছেন। অভিযোগ করেছেন সংশ্লিষ্ট রাইড শেয়ারিং কর্তৃপক্ষকে। তারা বিষয়টি দেখবেন বলে মাহিনূরকে জানিয়েছেন।

প্রতিটি অ্যাপেই চালক ও সেবার বিষয়টি নিয়ে রেটিংয়ের ব্যবস্থা আছে। খারাপ অভিজ্ঞতা হলে উবারের ‘ইউর ট্রিপস’ অপশনে গেলে ‘হেল্প’ নামে আরেকটি অপশন আসবে। সেখানে বিভিন্ন অভিযোগের ধরন আছে। যাত্রী নিজের সমস্যা অনুযায়ী অভিযোগ জানাতে পারবেন।

পাঠাওয়ের ‘হিস্ট্রি’ অপশনে গিয়ে চালক সম্পর্কে ও ভ্রমণের অভিজ্ঞতা জানানোর সুযোগ আছে। সমস্যার ধরন অনুযায়ী অভিযোগ জানানো যাবে। পাঠাওয়ের কল সেন্টারও আছে। এ ছাড়া ০৯৬৭৮১০০৮০০ নম্বরে ফোন করেও অভিযোগ জানানো যায়। শেয়ার আ মোটরসাইকেলের (স্যাম) অ্যাপসে ‘হেল্প’ অপশনে ক্লিক করলেই সরাসরি তাদের কল সেন্টারে ফোন চলে যাবে। এ ছাড়া আমার বাইক, আমার রাইড, ইজিয়ার, লেটস গো, মুভ, ডাকোসহ অনেকগুলো এখন এই সেবা দিয়ে যাচ্ছে। প্রতিটি অ্যাপেই অভিযোগ জানানোর সুযোগ আছে এবং নিয়মটাও প্রায় একই।

২০১৫ সাল থেকে দেশে রাইড শেয়ারিং অ্যাপের মাধ্যমে নগরে বিভিন্ন গন্তব্যে চলাচলের সুযোগ চালু হয়।

গেল বছর অনেকগুলো রাইড শেয়ারিং অ্যাপ চালুর ঘোষণা আসে। সরকার এ বছরের জানুয়ারিতে রাইড শেয়ারিং নীতিমালা-২০১৭-এর খসড়া অনুমোদন দেয়। এখানেও বলা আছে, শৃঙ্খলাপরিপন্থী কোনো কর্মকাণ্ড দেখলে মোটরযান অধ্যাদেশ ১৯৮৭-এর সংশ্লিষ্ট ধারা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে অভিযোগ জানানো হলে কর্তৃপক্ষ কী ধরনের ব্যবস্থা নেয়, তা জানা যায় না।

আবু তাওহিদ নামের এক সেবাগ্রহীতা বলেন, ‘একবার অভিযোগ করি। তারা জানিয়েছে ব্যবস্থা নেবে। আসলে আমরা তো জানতে পারছি না আদৌ তারা ব্যবস্থা নেয় কি না। কারণ, এরপরে তারা আমাদের কিছু জানায় না।’

পাঠাওয়ের অপারেশনস ম্যানেজার আবদুল্লাহ আল ওয়াসিফ প্রথম আলোকে বলেন, ‘অ্যাপে অভিযোগ জানানো ছাড়াও আমাদের কাস্টমার কেয়ার সেন্টার আছে। সেখানে ফোন দিয়ে অভিযোগ জানানো যায়।’ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়, তা জানতে চাইলে তিনি বলেন, দুপক্ষ থেকে অভিযোগের বিষয়টি সম্পর্কে জানা হয়। গুরুত্ব বিবেচনা করে সাময়িক বা স্থায়ী বরখাস্ত করা হয়। আবদুল্লাহ বলেন, মানসম্পন্ন সেবার বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হয়।
অভিযোগকারীকে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা না জানানোর কারণ সম্পর্কে আবদুল্লাহ বলেন, অভিযোগকারীকে জানালে তিনি যদি তা স্বাভাবিক না নেন, তবে নতুন ঝামেলা তৈরি হতে পারে। কেউ যদি চালকের ছবি দিয়ে ঘটনা প্রকাশ করে দেন, তবে এটা ওই চালকের জন্য অবমাননাকর হবে। 

রাইড শেয়ারিংয়ে ভোগান্তি হলে কী করবেন

রাইড শেয়ারিং অ্যাপের ব্যবহার বেড়েছে। পাশাপাশি এ সেবা নিতে গিয়ে বিরূপ অভিজ্ঞতার সংখ্যাও কম নয়।
মাহিনূর ইসলাম এ রকমই একটি সেবা নিতে গিয়ে চালকের কাছ থেকে দুর্ব্যবহারের শিকার হয়েছেন। অভিযোগ করেছেন সংশ্লিষ্ট রাইড শেয়ারিং কর্তৃপক্ষকে। তারা বিষয়টি দেখবেন বলে মাহিনূরকে জানিয়েছেন।

প্রতিটি অ্যাপেই চালক ও সেবার বিষয়টি নিয়ে রেটিংয়ের ব্যবস্থা আছে। খারাপ অভিজ্ঞতা হলে উবারের ‘ইউর ট্রিপস’ অপশনে গেলে ‘হেল্প’ নামে আরেকটি অপশন আসবে। সেখানে বিভিন্ন অভিযোগের ধরন আছে। যাত্রী নিজের সমস্যা অনুযায়ী অভিযোগ জানাতে পারবেন।

পাঠাওয়ের ‘হিস্ট্রি’ অপশনে গিয়ে চালক সম্পর্কে ও ভ্রমণের অভিজ্ঞতা জানানোর সুযোগ আছে। সমস্যার ধরন অনুযায়ী অভিযোগ জানানো যাবে। পাঠাওয়ের কল সেন্টারও আছে। এ ছাড়া ০৯৬৭৮১০০৮০০ নম্বরে ফোন করেও অভিযোগ জানানো যায়। শেয়ার আ মোটরসাইকেলের (স্যাম) অ্যাপসে ‘হেল্প’ অপশনে ক্লিক করলেই সরাসরি তাদের কল সেন্টারে ফোন চলে যাবে। এ ছাড়া আমার বাইক, আমার রাইড, ইজিয়ার, লেটস গো, মুভ, ডাকোসহ অনেকগুলো এখন এই সেবা দিয়ে যাচ্ছে। প্রতিটি অ্যাপেই অভিযোগ জানানোর সুযোগ আছে এবং নিয়মটাও প্রায় একই।

২০১৫ সাল থেকে দেশে রাইড শেয়ারিং অ্যাপের মাধ্যমে নগরে বিভিন্ন গন্তব্যে চলাচলের সুযোগ চালু হয়।

গেল বছর অনেকগুলো রাইড শেয়ারিং অ্যাপ চালুর ঘোষণা আসে। সরকার এ বছরের জানুয়ারিতে রাইড শেয়ারিং নীতিমালা-২০১৭-এর খসড়া অনুমোদন দেয়। এখানেও বলা আছে, শৃঙ্খলাপরিপন্থী কোনো কর্মকাণ্ড দেখলে মোটরযান অধ্যাদেশ ১৯৮৭-এর সংশ্লিষ্ট ধারা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে অভিযোগ জানানো হলে কর্তৃপক্ষ কী ধরনের ব্যবস্থা নেয়, তা জানা যায় না।

আবু তাওহিদ নামের এক সেবাগ্রহীতা বলেন, ‘একবার অভিযোগ করি। তারা জানিয়েছে ব্যবস্থা নেবে। আসলে আমরা তো জানতে পারছি না আদৌ তারা ব্যবস্থা নেয় কি না। কারণ, এরপরে তারা আমাদের কিছু জানায় না।’

পাঠাওয়ের অপারেশনস ম্যানেজার আবদুল্লাহ আল ওয়াসিফ প্রথম আলোকে বলেন, ‘অ্যাপে অভিযোগ জানানো ছাড়াও আমাদের কাস্টমার কেয়ার সেন্টার আছে। সেখানে ফোন দিয়ে অভিযোগ জানানো যায়।’ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়, তা জানতে চাইলে তিনি বলেন, দুপক্ষ থেকে অভিযোগের বিষয়টি সম্পর্কে জানা হয়। গুরুত্ব বিবেচনা করে সাময়িক বা স্থায়ী বরখাস্ত করা হয়। আবদুল্লাহ বলেন, মানসম্পন্ন সেবার বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হয়।
অভিযোগকারীকে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা না জানানোর কারণ সম্পর্কে আবদুল্লাহ বলেন, অভিযোগকারীকে জানালে তিনি যদি তা স্বাভাবিক না নেন, তবে নতুন ঝামেলা তৈরি হতে পারে। কেউ যদি চালকের ছবি দিয়ে ঘটনা প্রকাশ করে দেন, তবে এটা ওই চালকের জন্য অবমাননাকর হবে। 
Load Comments

Subscribe Our Newsletter